[ধামাকা পোষ্ট]‌‌ পড়ে নিন অনন্ত বিষাদগাথা বইটির তৃতীয় গল্প (ভাবোদয় )-part 2

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । তাই বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক
যারা আগের পার্ট পড়েননি তারা এখান থেকে পড়ে আসুন । এবার part- 1 এর পর ,
,
,
,
,
,
, সাথে দেখা হল না। আমি একটা বড় বোন, একটা মেয়ে এবং একটা প্রেমিকা
হিসেবে ব্যর্থ হলাম। অবশ্যই এই সব কিছু আমার পড়াশোনায় ব্যাঘাত
ঘটিয়েছে, কিন্তু আমি কাউকে বলতে ভয় পেতাম আমার মনে কী চলছে। মনে
হত ঠিক গতবারের মতই এবারো বুঝি এটা আমার বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হবে। আমার
মা বাবা কে বলতে তো আরও ভয় পেতাম ।
এ সব ঝামেলা ঠিক হতে প্রায় এক বছর লেগে গেল, আর ডিসেম্বর এ আমি ফিরে
গেলাম ইন্ডিয়াতে, সেই অনুষ্ঠানে। একটা বেশ দরকারি ছাড় পেলাম আমি
সবকিছু থেকে। আমি একদম আলাদা একটা মানুষ ছিলাম। আমার নিজেকে
অবশ মনে হত। আর এতদিন অবশ থাকাটা ছিল অত্যাচার। আমি আর অবশ
থাকতে চাইতাম না, আমি কিছু অনুভব করতে চাইতাম। কিন্তু আমি আবার সেই
ব্যথাগুলো পাওয়ার ভয়ে ছিলাম। আমার চারিদিকে একটা দেয়াল গড়ে উঠেছিল
আর আমি আর কাউকে ঢুকতে দিতে চাইতাম না। আমি আরও আহত হতে
চাইতাম না। আর সবচেয়ে দুঃখজনক, এতকিছুর মাঝেও আমি ওকে ভুলতে
পারিনি।
আমার কথার মাঝেমাঝে ওকে মনে পড়ত, ভাবনা থেকে ভাবনার মাঝে ওকে
মনে পড়ত, এতটাই মনে পড়ত, যে এই লেখায় সেটা প্রকাশ করা সম্ভব না। মন
ভাঙলে যেমন লাগে, তাইই লেগেছিল আমার। ওর অনুপস্থিতি আমাকে ভেঙে
ফেলেছিল, আমাকে ছিঁড়ে, কেটে শতভাগ করে দিয়েছিল। তো কেমন করে এই
দুঃখের কাহিনী বর্ণনা করবে? আমার হৃদয় ভাঙার শব্দ কি শুনেছিলো? না-কি
শুনেও গ্রাহ্য করনি? আমি শুধু চেয়েছিলাম তুমি আমায় ভালোবাসো যেমন করে
আমি তোমায় ভালোবেসেছি। আমি তোমার জন্য সব দিতে রাজি ছিলাম। হোক
সে হাজার সমুদ্র বা আরও বড় কিছু। কিন্তু আমি জানি তুমি আমার জন্য কিছুই
করতে রাজি না। আমি তোমাকে সেই বিরল ভালোবাসাটুকু দিতে চেয়েছিলাম যা
তোমার প্রাপ্য নয়। আমাকে অশ্রুসিক্ত করে গিয়েছিলে তুমি, আহত ভাঙা মন
নিয়ে। কিন্তু ধন্যবাদ প্রিয়তম, তুমি আমাকে একজন যোদ্ধা বানিয়েছ ৷
পাঠকের প্রতি, জীবনে ভালোবাসার মানুষ খোঁজা বা যে তোমাকে ভালোবাসে না
তাকে নিয়ে দুঃখিত হওয়া বাদেও অনেককিছু আছে। নিজেকে খোঁজ, নিজেকে
জানো। এমন করেও অনেক মধুর সময় কাটানো যায়, কেউ তোমাকে
ভালোবাসবে, এই আশা বাদ দিলেও। প্রথমত নিজেকে ভালোবাসো। নিজেই
নিজের ভালোবাসার খালি জায়গাটুকু ভরতে হবে, অন্য কারোর দায়িত্ব না সেটা।
নিজেই স্বয়ংসম্পূর্ণ হও। অভিযানে যাও, বনের মাঝে ঘুমিয়ে রাত কাটাও, রাতে
শহর ঘোর, একা একা কফি শপ এ বসে সময় কাটাও, লাইব্রেরির বইতে কিছু
লিখে রাখ, মানে,
যা ইচ্ছে কর। মাঝে মধ্যে নিজেকে ভালো লাগাতে একটু সুন্দর জামা কাপড় পর, একটু হাস। সব কাজ ভালোবাসা দিয়ে কর, কিন্তু
ভালোবাসাকে এমন ভাবে দেখ না যে এটা ছাড়া তুমি চলতেই পারবে না। নিজের
জন্যে বাঁচো। নিজেই খুশী থাক। নিজেকে ভালোবাসতে শেখা ঠিক অন্যকে
ভালোবাসার অভিজ্ঞতার মতই সুন্দর। নিজের কিছু স্বভাবের উপর হাসতে শেখাও
এর অংশ। নিজের প্রত্যেক কাজ, কাজের ধরনকে নিয়ে কৃতজ্ঞ থাকাও এর
অংশ। আসলে নিজেকে ভালোবাসতে শেখা হল এটা শিকার করা যে তুমি নিজে
অন্যদের থেকে আলাদা, এবং তুমি লাখের মধ্যে এক। নিজেকে ভালোবাসতে
শেখা হল নিজের জীবনে খুশী থাকার জানা যে এই মুহূর্তে তুমি সুন্দর কারণ
তুমি, তুমিই ।
মানুষ তোমাকে তোমার ক্ষত চিহ্নের জন্যে ছোট করে দেখবে, তোমার সহজ
হৃদয়কে নিয়ে হাসাহাসি করবে, তোমাকে বড় হতে দেখতে চায় না দেখে তোমার
আশা ভরসা নষ্ট করবে। অনেকে থাকবে যারা তোমার আবেগ নিয়ে খেলবে
কারণ তারা নিজেদের আবেগ নিয়েই ঠিক জানে না। কিন্তু তুমিই এসব কে কেমন
করে উপেক্ষা করবে, সেটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদের কাছে না, তোমার
কাছে। তুমিই নিজেকে বাঁচাতে পার। নিজের জন্য কিছু করো। এটাই ভালো
হওয়ার প্রথম পদক্ষেপ। নিজেকে সেই ভালোবাসাটুকু দাও যা তুমিই অন্যদের
দিতে চাও কিন্তু তারা দাম দেয় না। সুস্থ হওয়াটাও সুন্দর।
আমি ভেঙে পড়ার পর, আমি নিজেকে পুনরায় গড়ে তুলেছি কিছু টুকরো থেকে।
এমনভাবেই এমন কিছু অংশ আছে যা আর কোনদিন পাওয়া যায়নি। এখন আমি
অনেকটা এক চিত্রের মত, যা অনেক আলাদা আলাদা অংশ থেকে তৈরি আর
যার মধ্যে সৌন্দর্য বের করতে এক বিশেষ দৃষ্টি লাগে। ভুল মানুষকে ভালোবাসা
থেকে দু’টো জিনিস হতে পারে, এক, তোমাকে সেটা উদ্বুদ্ধ করতে পারে, ঠিক
মানুষের জন্যে অপেক্ষা করার, অথবা সেটা তোমার কাছ থেকে আশাটুকুই কেড়ে
নিতে পারে । দ্বিতীয়টা হলে, একটু থাম। গভীর একটা শ্বাস নাও। নিজের ব্যথিত
সত্ত্বাকে সময়ের ওষুধটাকে নেয়ার সুযোগ দাও। সব ঠিক হয়ে যাবে। শুধু সময়টা
দরকার। আর দরকার একটু ধৈর্য। ভুল মানুষটা আসলে সেই মহাপরিকল্পনার
হাতে একটা পেয়াদা মাত্র, সে নিশ্চয়ই একদিন তোমাকে ঠিক মানুষের কাছে
নিয়ে যাবে।
এতদিন ধরে নিজেকে এমন ভাবে একজন ভালো মানুষে গড়ে তুলে, নিজেকে
ইতিবাচক ভাবনায় রেখেও, আজও মাঝে মধ্যে আমার মাথায় আত্মহত্যার চিন্তা
আসে। কিন্তু কোন ছোট সমস্যা হলেই যে আমি ছুরির দিকে হাত বাড়াই না,
এটাই আমার জন্য অনেক বড় একটা ব্যাপার। অন্যরা যা করতে সফল নয়,
সেটা করতে গেলে এমন কষ্ট করতে হবে যা অন্যরা করতে রাজি না। খুব শীঘ্রই আমি একজন প্রিয় বন্ধুকে পেলাম, যে আমাকে ওর ঝড় ডাকত কারণ আমার
নামের একটা অংশ একটা ঝড়ের নাম থেকে নেয়া। আমি চাইনি এমন বন্ধুকে, কিন্তু ও আমাকে বুঝতো । আমাকে ও জড়িয়ে ধরলে কেন যেন মনে হত আমি
ঠিক জায়গায় আছি। মনে হতো আমি বাড়িতে আছি। ওর গায়ের প্রত্যেক হাড়ের
গড়ন আমার মনে আছে। ও আমাকে সাহায্য করেছে আমার সকল বাধা ভুলে
আছে। আমি জিজ্ঞেস করতাম নিজেকে, কী করেছিলাম আমি যে আমার এত
সামনের দিকে আগাতে। এই মহা ব্রহ্মাণ্ডে সকলের জন্যই একটা পরিকল্পনা
ব্যথা প্রাপ্য? কিন্তু এখন আমি জিজ্ঞেস করি, কী করেছিলাম আমি যে আমি এত
ভালোবাসা পাচ্ছি? নিজের দেখার ধরণ বদলানো তোমার জন্য অনেক কিছু
করতে পারে। বলা হয়, ‘ভগবান যদি তোমাকে অপেক্ষায় রাখে, জেনে রাখ তুমি
যা চেয়েছ তার চেয়েও অনেক বেশী পাবে।’ আমার বিশ্বাস হত না, এখন পর্যন্ত।
সবকিছুর আসলেই কারণ থাকে। আমার এখনও আমাদের একটা কথোপকথন
মনে আছে, আমি বললাম,
‘আমি আমি হওয়ার আগে তোমার সাথে দেখা হলে ভালো হত।
‘কী বলতে চাচ্ছ?’ ও জিজ্ঞেস করল
‘না মানে মানুষ বলে যে তোমার অতীত তোমাকে গড়ে তোলে, তোমার
অন্যদের সাথে সম্পর্ক অনেকটাই নির্ভর করে তোমার অতীতের উপর। কিন্তু
আমার ইচ্ছা করে আমি তোমাকে চিনতাম আমার সাথে এতকিছু খারাপ হওয়ার
আগে। এমন করে একাকীত্ব কাটানোর আগে, এমনভাবে মানুষকে ভরসা করা
বন্ধ করার আগে । আমি এই ভালোবাসার অযোগ্য মানুষ হওয়ার আগে।
‘তুমি তাহলে দেখো না তাই না? তুমি এক সুন্দর যুদ্ধক্ষেত্র। তুমি আমার
কাছে এসেছিলে তোমার খারাপভাবে শেষ হওয়া সম্পর্ক আর ব্যথাদায়ক সব
ভাবনাগুলি হাতের মুঠোয় নিয়ে, আমাকে ক্ষমাস্বরূপ দিতে।
কিন্তু ব্যাপারটা হলো এই যে পৃথিবী তোমাকে যেমন করে ভেঙে ফেলেছেটা নিয়ে
তোমার আক্ষেপ করার কোন মানে নেই। ভয়, সংশয় বা ক্ষতচিহ্ন থাকার জন্য
তোমাকে ক্ষমা চাইতে হবে না। তোমার মনে হয় তুমি যথেষ্ট না। যে তোমার
অতীত তোমার কাছ থেকে অনেকটাই কেড়ে নিয়েছে। কিন্তু তুমি ভুল। তোমার
অতীত তোমাকে গড়েছে কিন্তু তোমার কাছ থেকে কিছু নিতে পারেনি। সেটা শুধু
তোমাকে আরও শক্ত করে তুলেছে, আরও যোগ্য করে তুলেছে ভালোবাসার।
মাঝে মধ্যে আমার খুব খারাপ লাগে যখন আমার মনে হয় তুমি নিজেকে তেমন
করে দেখ না যেমন করে আমি তোমাকে দেখি। দেখ আমি তোমার মা বাবার
আলাদা হওয়া বা তোমার বোনের দুঃখ দেখি না। আমি তোমার ত্বকে দৃশ্যমান
দুঃখটাও দেখি না, আমি তোমার ‘ভালোবাসি’ কথাটা বলার সময় ভয়টাও দেখি না। তোমাকে দেখলে আমি দেখি গোলাপ। আমি দেখি অনেক অনেক সাহস,
অনেক আশা । আমি দেখি একজন যে ভয় পাওয়া সত্ত্বেও লড়ে যাচ্ছে। নিজেকে
দুর্বল ভাবা সত্ত্বেও লড়ে যাচ্ছে। আমি এমন শক্তি দেখি যা আমাকে জোর করে
থেকে যেতে।’
প্রথম ভালোবাসা সেই মানুষ না যাকে কেউ প্রথমে ভালোবাসে। সেটা হল সেই
মানুষ যাকে জীবন থেকে মুছে ফেলা যায় না, অনেক চেষ্টা সত্ত্বেও। আর এটা
আমি কোনদিন বিশ্বাস করিনি ওকে দেখার আগে। আমি জানতাম আমি ওকে
ভালোবাসি যখন ওর সামনে আমি একটু স্নায়ুগ্রস্থ হয়ে পরতাম, বা যখন আমার
হৃদস্পন্দন বেড়ে যেত ওর আসে পাশে থাকলে। আমি জানতাম আমি ওকে
ভালোবাসতাম, যখন ওর সাথে থাকলে আমি শান্ত থাকতাম। ওর চোখের দিকে
তাকালে, আমি নিজেকে শুধরানোর কারণ পেতাম। আমি দেখতাম ও কেমন
করে আমাকে দেখে, আর এখন আমি নিজে ততটা ভালো হওয়ার চেষ্টা করব
যতটা ভালো ও আমাকে অনুভব করায়।
আসলে আমিই নিজেকে আটকে রাখছিলাম। হ্যাঁ, আমি অনেক কঠিন সময়ের
সম্মুখীন হয়েছি। আর সেই যাত্রা থেকে জীবিত ফিরে আসা আমার জন্য সহজ
ছিল না। আমি ভেঙে গিয়েছিলাম কিন্তু আমি এখনও নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে আছি,
জীবিত। কিন্তু এখনও এটা সহজ হয়ে ওঠেনি। আমাকে বাইরে থেকে দেখে
যোদ্ধা লাগলেও, ভিতরে আমি দুর্বল। আমি বলব না যে আস্তে আস্তে সব ঠিক
হয়ে যাবে, কারণ যখন মানুষ আহত হয়, ব্যথা হবেই, আর তখন মনে হয়
কোনভাবেই এটা ঠিক হবে না। কিন্তু ভুলবে না, তুমি শক্তিশালী। হ্যাঁ জীবন
অনেক কঠিক হয়ে উঠতে পারে, তুমি নিজেকে দুর্বল অনুভব করতে পারো, কিন্তু
তার মানে এই না যে তুমি জীবন ছেড়ে চলে যাও। তুমি বেছে নাও ব্যথা অনুভব
করার রাস্তাটা, ঠিক আমার মতন। তুমি একজন মানুষ, আর মানুষরা ব্যথার
প্রত্যেক কণা পুরোপুরি অনুভব করে। কিন্তু তাও, তুমি আবার সেই ধুলো থেকে
উঠে নিজের সিংহাসনে নিজের জায়গা ফিরে পেতে পার। নিজের জীবনের হাল
ধরতে কোনদিনই অনেক দেরি হয়ে যায় না। সময় লাগতেই পারে, অনেক ব্যথা,
অনেক নিদ্রাহীন রাত, আরও অনেক কিছুই হবে। কিন্তু সময় আসলে তুমি ঠিকই
সুস্থ হয়ে যাবে। মনে রেখ, তোমাকে ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে এমন একটা সময়
তুমি পার করেছ, তাহলে এটা আর কী? এটাও নিশ্চয়ই পার করতে পারবে।
আমি আবার নতুন করে ভরসা পেতে শুরু করি। আমি সবকিছুর ভালো দিক
খুঁজে পেতে শুরু করি। আমি সব কিছু নিয়ে আরেকটু কম মাথা ব্যথা নিতে শুরু
করি। আমি আস্তে আস্তে নিজেকে আবার আগের মত করে তুলি, নিজের
ভয়গুলোকে নিয়ে আরেকটু কম ভাবতে শুরু করি। আমি নিজের আসে পাশে ।
এমন মানুষকে রাখতে শুরু করি যারা আমাকে সান্ত্বনা দেয়। যারা আমার সাথে
তাদের সময় ব্যয় করে । আমি আস্তে আস্তে নিজের বাঁধন থেকে মুক্ত হই । নিজের
স্ব-সংশয় আর চিন্তা থেকে মুক্ত হই। আমি পেছনের ঘটনাগুলোর দিকে তাকানো
বন্ধ করি। আর যখন দেখি, তখন আমি নিজেকে মনে করাই ঠিক কেন আমি
সেসব ছেড়ে এসেছি। আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিলাম। আমি ধ্বংস হয়ে
গিয়েছিলাম এবং অবশ ছিলাম অনেকদিন, কিন্তু আমি ফিরে এসেছি নতুন একজন
হিসেবে, একজন নতুন এবং আরও ভালো আমি। নিজেকে খুশী হতে দাও।
আমি পারলে যেকোন কেউ পারবে। আমার মা বাবার মধ্যে সম্পর্কে যদিও কোন
পরিবর্তন আসেনি, আমি তবুও আমার বোনের সাথে দেখা করার সুযোগ পাই।
আর ওকে আমার বন্ধুদের সাথে পরিচয় করিয়েও অনেক ভালো লাগে।
শান্ত মানুষ হওয়ার সবচেয়ে হাস্যকর ব্যাপার হলো মানুষ তোমাকে দুর্বল মনে
করে। যেন, অন্যদের ব্যাক্তিগত সমস্যা এবং নাটকীয়তার উপর নির্ভরশীলতা
মানুষের বিশেষ কোন গুণ। কিন্তু মনে রাখা দরকার, সবচেয়ে সুন্দর মানুষদের
জীবনেই সবচেয়ে দুঃখজনক মুহূর্ত গুলো থাকে। আর শেষে বলা উচিত, মানুষ
সবসময়ই তোমাকে হিংসে করবে কারণ তোমার চরিত্র তোমার নামের থেকে
বেশী গুরুত্বপূর্ণ। কেউ আমাকে একবার জিজ্ঞেস করে ছিল এতকিছুর পরও আমি
কেমন করে এমন আছি। আমি বলেছি, কারণ, যাই হোক না কেন,
আমি একজন যে সব উপেক্ষা করে এগিয়েছি
আমি অবলা নই ।
(আইমান ইমতিয়াজ আলম কর্তৃক অনুদিত)

তো আজকে এই পর্যন্তই । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । টাইপ করি অনেক ধৈর্য্য নিয়ে । তাই একটু উৎসাহ দিলে ভালো হয় । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমি

The post [ধামাকা পোষ্ট]‌‌ পড়ে নিন অনন্ত বিষাদগাথা বইটির তৃতীয় গল্প (ভাবোদয় )-part 2 appeared first on Trickbd.com.








POST VIEWSl

website counter








Next Post Prev Post

Facebook

Get the latest article updates from this site via email for free!